আজ ব্যাঙ্গালোরের সরকারি হোমিওপ্যাথি হাসপাতালে গিয়েছিলাম। Outdoor এর কার্ড করলাম। ডাক্তার বাবু আর আমার মাঝে ৫ মিটারের দূরত্ব। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দূরে বসিয়ে জিজ্ঞাসা করলো কি সমস্যা। আমি বললাম সব। হাসপাতালের দেওয়া প্রেসক্রিপশন দিতে গেলাম ওষুধ লিখে দেওয়ার জন্য, উনি স্পর্শ করলেন না। নিজের বাড়ি থেকে আনা চিরকুট কাগজে ওষুধ লিখে দিলেন।
চিরকুট আর ফাঁকা প্রেসক্রিপশন নিয়ে ওষুধের কাউন্টরে জমা দিলাম, ভিতর থেকে সরকারি ফ্রী ওষুধ দাতা বললেন, প্রেসক্রিপশনে না লিখিয়ে আমি চিরকুটে কেন লিখিয়েছি? আমি গোবেচারার মতো মুখ করে ফ্যালফ্যাল চোখে সব বললাম। উনি মুচকি হেসে ওষুধ দিলেন।
সঞ্জয় হুমানিয়া – বেঙ্গালুরু
২১ জুন ২০২০
★ আমার লেখায় অজস্র বানান ভুল থেকে যায়, পাঠকের চোখে পড়লে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ★


রূপ কথা
বিজয়া দশমীর রাতের গল্প
কালচক্র
শামুকের মুক্তি
অভিমানী বাবী
বৃষ্টির দিনে সেই প্রথম
ফেসবুকের অভিনন্দন পত্র
Gaighata Tornado 1983 | গাইঘাটা ঘূর্ণিঝড় ১৯৮৩ (চড়ুইগাছি টর্নেডো)